স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘোষনার পর ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালিয়ে বন্ধন ক্লিনিক ও হেলাল ক্লিনিক নামে দুইটি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও দুটি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার সিলগালা করা হয়েছে। শনিবার বিকেল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) অরুন কৃষ্ণ পাল।
সূত্র জানায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বান্দুরা ইউনিয়নের মাঝিরকান্দা এলাকার হেলাল ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় ক্লিনিকের নিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় সবরকম কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়াও ক্লিনিক মালিক হেলাল উদ্দিনকে ৩ হাজার টাকা অর্থদন্ড করে ভ্রাম্যমান আদালত।
অপরদিকে, বিকেল ৬টায় বারুয়াখালী বাজারের বন্ধন ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করে ক্লিনিকের নিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় সবরকম কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়াও ক্লিনিক মালিক জুয়েল ও আবুল হোসেন রানাকে ২ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এছাড়া উপজেলা সদরের সেতু ক্লিনিকের নিবন্ধন না নেয়া পর্যন্ত ক্লিনিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, উপজেলায় ৯টি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার রয়েছে। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান চলমান রয়েছে।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.