ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালিয়ে নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল, ইন্তাজ চক্ষু হাসপাতাল ও মুক্তা চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টার নামে তিনটি অনিবন্ধিত চক্ষু হাসপাতাল সিলগালা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান সোহেল।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্র জানায়, অভিযানের সময় হাসপাতালগুলোর নিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় সব রকম কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়াও হাসপাতালগুলোকে সিলগালা করে দেয় ভ্রাম্যমান আদালত।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা কাজে সহযোগিতা করেন নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে উপস্থিত ছিলেন ,নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. শহিদুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডা. মেজবাহ উদ্দিনসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান সোহেল বলেন, মানুষের জীবন সবচেয়েতে নিরাপদ। আমরা চাই যাদের সেবা দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে মানুষ তাদের কাছ থেকে সেবা পাবে। জনগণের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আমাদের এই অভিযান। এই ধরণের অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে অভিযান ও মনিটারিং অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন